Ha-Mim

SI AYAT & ORTHO UCCHARON & ENGLISH MEANING
1 حمٓ হা-মীম।
হা-মীম। Ha Mim:
2 تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম।
এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে। A Revelation from (Allah), Most Gracious, Most Merciful;-
3 كِتَٰبٌ فُصِّلَتْ ءَايَٰتُهُۥ قُرْءَانًا عَرَبِيًّا لِّقَوْمٍ يَعْلَمُونَ কিতা-বুন ফুসসিলাত আ-য়া-তুহূকুরআ-নান ‘আরাবিইয়াল লিকাওমিইঁ ইয়া‘লামূন।
এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য। A Book, whereof the verses are explained in detail;- a Qur'an in Arabic, for people who understand;-
4 بَشِيرًا وَنَذِيرًا فَأَعْرَضَ أَكْثَرُهُمْ فَهُمْ لَا يَسْمَعُونَ বাশীরাওঁ ওয়া নাযীরান ফাআ‘রাদা আকছারুহুম ফাহুম লা-ইয়াছমা‘ঊন।
সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, অতঃপর তাদের অধিকাংশই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তারা শুনে না। Giving good news and admonition: yet most of them turn away, and so they hear not.
5 وَقَالُوا۟ قُلُوبُنَا فِىٓ أَكِنَّةٍ مِّمَّا تَدْعُونَآ إِلَيْهِ وَفِىٓ ءَاذَانِنَا وَقْرٌ وَمِنۢ بَيْنِنَا وَبَيْنِكَ حِجَابٌ فَٱعْمَلْ إِنَّنَا عَٰمِلُونَ ওয়াকা-লূকুলূবুনা-ফীআকিন্নাতিম মিম্মা-তাদ‘ঊনাইলাইহি ওয়া ফীআ-যা-নিনাওয়াকরুওঁ ওয়া মিম বাইনিনা-ওয়া বাইনিকা হিজা-বুন ফা‘মাল ইন্নানা-‘আ-মিলূন।
তারা বলে আপনি যে বিষয়ের দিকে আমাদের কে দাওয়াত দেন, সে বিষয়ে আমাদের অন্তর আবরণে আবৃত, আমাদের কর্ণে আছে বোঝা এবং আমাদের ও আপনার মাঝখানে আছে অন্তরাল। অতএব, আপনি আপনার কাজ করুন এবং আমরা আমাদের কাজ করি। They say: "Our hearts are under veils, (concealed) from that to which thou dost invite us, and in our ears in a deafness, and between us and thee is a screen: so do thou (what thou wilt); for us, we shall do (what we will!)"
6 قُلْ إِنَّمَآ أَنَا۠ بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَىٰٓ إِلَىَّ أَنَّمَآ إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَٰحِدٌ فَٱسْتَقِيمُوٓا۟ إِلَيْهِ وَٱسْتَغْفِرُوهُ وَوَيْلٌ لِّلْمُشْرِكِينَ কুল ইন্নামাআনা বাশারুম মিছলুকুম ইঊহাইলাইয়া আন্নামাইলা-হুকুম ইলা-হুওঁ ওয়াহিদুন ফাছতাকীমূইলাইহি ওয়াছতাগফিরূহু ওয়া ওয়াইলুলিলল মুশরিকীন।
বলুন, আমিও তোমাদের মতই মানুষ, আমার প্রতি ওহী আসে যে, তোমাদের মাবুদ একমাত্র মাবুদ, অতএব তাঁর দিকেই সোজা হয়ে থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। আর মুশরিকদের জন্যে রয়েছে দুর্ভোগ, Say thou: "I am but a man like you: It is revealed to me by Inspiration, that your Allah is one Allah: so stand true to Him, and ask for His Forgiveness." And woe to those who join gods with Allah,-
7 ٱلَّذِينَ لَا يُؤْتُونَ ٱلزَّكَوٰةَ وَهُم بِٱلْءَاخِرَةِ هُمْ كَٰفِرُونَ আল্লাযীনা লা-ইউ’তূনাঝঝাকা-তা ওয়া হুম বিলআ-খিরাতি হুম কা-ফিরূন।
যারা যাকাত দেয় না এবং পরকালকে অস্বীকার করে। Those who practise not regular Charity, and who even deny the Hereafter.
8 إِنَّ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّٰلِحَٰتِ لَهُمْ أَجْرٌ غَيْرُ مَمْنُونٍ ইন্নাল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি লাহুম আজরুন গাইরু মামনূন।
নিশ্চয় যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, তাদের জন্যে রয়েছে অফুরন্ত পুরস্কার। For those who believe and work deeds of righteousness is a reward that will never fail.
9 قُلْ أَئِنَّكُمْ لَتَكْفُرُونَ بِٱلَّذِى خَلَقَ ٱلْأَرْضَ فِى يَوْمَيْنِ وَتَجْعَلُونَ لَهُۥٓ أَندَادًا ذَٰلِكَ رَبُّ ٱلْعَٰلَمِينَ কুল আইন্নাকুম লাতাকফুরূনা বিল্লাযী খালাকাল আরদা ফী ইয়াওমাইনি ওয়া তাজ‘আলূনা লাহূআনদা-দান যা-লিকা রাব্বুল ‘আ-লামীন।
বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দু’দিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা। Say: Is it that ye deny Him Who created the earth in two Days? And do ye join equals with Him? He is the Lord of (all) the Worlds.
10 وَجَعَلَ فِيهَا رَوَٰسِىَ مِن فَوْقِهَا وَبَٰرَكَ فِيهَا وَقَدَّرَ فِيهَآ أَقْوَٰتَهَا فِىٓ أَرْبَعَةِ أَيَّامٍ سَوَآءً لِّلسَّآئِلِينَ ওয়া জা‘আলা ফীহা-রাওয়া-ছিআ মিন ফাওকিহা- ওয়া বা-রাকাফীহা-ওয়াকাদ্দারাফীহা আকওয়া-তাহা- ফীআরবা‘আতি আইয়া-মিন ছাওয়াআললিছছাইলীন।
তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে। He set on the (earth), mountains standing firm, high above it, and bestowed blessings on the earth, and measure therein all things to give them nourishment in due proportion, in four Days, in accordance with (the needs of) those who seek (Sustenance).
11 ثُمَّ ٱسْتَوَىٰٓ إِلَى ٱلسَّمَآءِ وَهِىَ دُخَانٌ فَقَالَ لَهَا وَلِلْأَرْضِ ٱئْتِيَا طَوْعًا أَوْ كَرْهًا قَالَتَآ أَتَيْنَا طَآئِعِينَ ছু ম্মাছ তাওয়াইলাছ ছামাই ওয়াহিয়া দুখা-নুন ফাকা-লা লাহা-ওয়ালিল আরদি’তিয়া তাও‘আন আও কার হান কা-লাতাআতাইনা-তাই‘ঈন।
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম। Moreover He comprehended in His design the sky, and it had been (as) smoke: He said to it and to the earth: "Come ye together, willingly or unwillingly." They said: "We do come (together), in willing obedience."
12 فَقَضَىٰهُنَّ سَبْعَ سَمَٰوَاتٍ فِى يَوْمَيْنِ وَأَوْحَىٰ فِى كُلِّ سَمَآءٍ أَمْرَهَا وَزَيَّنَّا ٱلسَّمَآءَ ٱلدُّنْيَا بِمَصَٰبِيحَ وَحِفْظًا ذَٰلِكَ تَقْدِيرُ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ ফাকাদা-হুন্না ছাব ‘আ ছামা-ওয়া-তিন ফী ইয়াওমাইনি ওয়া আওহা-ফী কুল্লি ছামাইন আমরাহা- ওয়া ঝাইয়ান্নাছ ছামাআদ্দুনইয়া-বিমাসা-বীহা ওয়া হিফজান যালিকা তাকদীরুল ‘আঝীঝিল ‘আলীম।
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু’দিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা। So He completed them as seven firmaments in two Days, and He assigned to each heaven its duty and command. And We adorned the lower heaven with lights, and (provided it) with guard. Such is the Decree of (Him) the Exalted in Might, Full of Knowledge.
13 فَإِنْ أَعْرَضُوا۟ فَقُلْ أَنذَرْتُكُمْ صَٰعِقَةً مِّثْلَ صَٰعِقَةِ عَادٍ وَثَمُودَ ফাইন আ‘রাদূ ফাকুলআনযারতুকুম সা-‘ইকাতাম মিছলা সা-‘ইকাতি ‘আ-দিওঁ ওয়া ছামূদ।
অতঃপর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে বলুন, আমি তোমাদেরকে সতর্ক করলাম এক কঠোর আযাব সম্পর্কে আদ ও সামুদের আযাবের মত। But if they turn away, say thou: "I have warned you of a stunning Punishment (as of thunder and lightning) like that which (overtook) the 'Ad and the Thamud!"
14 إِذْ جَآءَتْهُمُ ٱلرُّسُلُ مِنۢ بَيْنِ أَيْدِيهِمْ وَمِنْ خَلْفِهِمْ أَلَّا تَعْبُدُوٓا۟ إِلَّا ٱللَّهَ قَالُوا۟ لَوْ شَآءَ رَبُّنَا لَأَنزَلَ مَلَٰٓئِكَةً فَإِنَّا بِمَآ أُرْسِلْتُم بِهِۦ كَٰفِرُونَ ইযজাআতহুমুর রুছুলুমিম বাইনি আইদীহিম ওয়া মিন খালফিহিম আল্লা-তা‘বুদূ ইল্লাল্লাহা কা-লূলাও শাআ রাব্বুনা-লাআনঝালা মালাইকাতান ফাইন্না-বিমাউরছিলতুম বিহী কা-ফিরূন।
যখন তাদের কাছে রসূলগণ এসেছিলেন সম্মুখ দিক থেকে এবং পিছন দিক থেকে এ কথা বলতে যে, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত কারও পূজা করো না। তারা বলেছিল, আমাদের পালনকর্তা ইচ্ছা করলে অবশ্যই ফেরেশতা প্রেরণ করতেন, অতএব, আমরা তোমাদের আনীত বিষয় অমান্য করলাম। Behold, the messengers came to them, from before them and behind them, (preaching): "Serve none but Allah." They said, "If our Lord had so pleased, He would certainly have sent down angels (to preach). Now we reject your mission (altogether)."
15 فَأَمَّا عَادٌ فَٱسْتَكْبَرُوا۟ فِى ٱلْأَرْضِ بِغَيْرِ ٱلْحَقِّ وَقَالُوا۟ مَنْ أَشَدُّ مِنَّا قُوَّةً أَوَلَمْ يَرَوْا۟ أَنَّ ٱللَّهَ ٱلَّذِى خَلَقَهُمْ هُوَ أَشَدُّ مِنْهُمْ قُوَّةً وَكَانُوا۟ بِـَٔايَٰتِنَا يَجْحَدُونَ ফাআম্মা-‘আ-দুন ফাছতাকবারূফিল আরদিবিগাইরিল হাক্কিওয়া কা-লূমান আশাদ্দা মিন্না-কুওওয়াতান আওয়ালাম ইয়ারাও আন্নাল্লা-হাল্লাযী খালাকাহুম হুওয়া আশাদ্দু মিনহুম কুওওয়াতাওঁ ওয়া কা-নূবিআ-য়া-তিনা-ইয়াজহাদূ ন।
যারা ছিল আদ, তারা পৃথিবীতে অযথা অহংকার করল এবং বলল, আমাদের অপেক্ষা অধিক শক্তিধর কে? তারা কি লক্ষ্য করেনি যে, যে আল্লাহ তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন, তিনি তাদের অপেক্ষা অধিক শক্তিধর ? বস্তুতঃ তারা আমার নিদর্শনাবলী অস্বীকার করত। Now the 'Ad behaved arrogantly through the land, against (all) truth and reason, and said: "Who is superior to us in strength?" What! did they not see that Allah, Who created them, was superior to them in strength? But they continued to reject Our Signs!
16 فَأَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ رِيحًا صَرْصَرًا فِىٓ أَيَّامٍ نَّحِسَاتٍ لِّنُذِيقَهُمْ عَذَابَ ٱلْخِزْىِ فِى ٱلْحَيَوٰةِ ٱلدُّنْيَا وَلَعَذَابُ ٱلْءَاخِرَةِ أَخْزَىٰ وَهُمْ لَا يُنصَرُونَ ফাআরছালনা-‘আলাইহিম রীহান সারসারান ফীআইয়া-মিন নাহিছা-তিল লিনুযীকাহুম ‘আযা-বাল খিঝই ফিল হায়া-তিদ্দুইয়া- ওয়ালা‘আযা-বুল আ-খিরাতি আখঝাওয়াহুম লা-ইউনসারূন।
অতঃপর আমি তাদেরকে পার্থিব জীবনে লাঞ্ছনার আযাব আস্বাদন করানোর জন্যে তাদের উপর প্রেরণ করলাম ঝঞ্ঝাবায়ু বেশ কতিপয় অশুভ দিনে। আর পরকালের আযাব তো আরও লাঞ্ছনাকর এমতাবস্থায় যে, তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে না। So We sent against them a furious Wind through days of disaster, that We might give them a taste of a Penalty of humiliation in this life; but the Penalty of a Hereafter will be more humiliating still: and they will find no help.
17 وَأَمَّا ثَمُودُ فَهَدَيْنَٰهُمْ فَٱسْتَحَبُّوا۟ ٱلْعَمَىٰ عَلَى ٱلْهُدَىٰ فَأَخَذَتْهُمْ صَٰعِقَةُ ٱلْعَذَابِ ٱلْهُونِ بِمَا كَانُوا۟ يَكْسِبُونَ ওয়া আম্মা-ছামূদুফাহাদাইনা-হুম ফাছতাহাব্বুল ‘আমা-‘আলাল হুদা-ফাআখাযাতহুম সা-‘ইকাতুল ‘আযা-বিল হূনি বিমা-কা-নূইয়াকছিবূন।
আর যারা সামূদ, আমি তাদেরকে প্রদর্শন করেছিলাম, অতঃপর তারা সৎপথের পরিবর্তে অন্ধ থাকাই পছন্দ করল। অতঃপর তাদের কৃতকর্মের কারণে তাদেরকে অবমাননাকর আযাবের বিপদ এসে ধৃত করল। As to the Thamud, We gave them Guidance, but they preferred blindness (of heart) to Guidance: so the stunning Punishment of humiliation seized them, because of what they had earned.
18 وَنَجَّيْنَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَكَانُوا۟ يَتَّقُونَ ওয়া নাজ্জাইনাল্লাযীনা আ-মানূওয়াকা-নূইয়াত্তাকূন।
যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছিল ও সাবধানে চলত, আমি তাদেরকে উদ্ধার করলাম। But We delivered those who believed and practised righteousness.
19 وَيَوْمَ يُحْشَرُ أَعْدَآءُ ٱللَّهِ إِلَى ٱلنَّارِ فَهُمْ يُوزَعُونَ ওয়া ইয়াওমা ইউহশারু আ‘দাউল্লা-হি ইলান্না-রি ফাহুম ইউঝা‘ঊন।
যেদিন আল্লাহর শত্রুদেরকে অগ্নিকুন্ডের দিকে ঠেলে নেওয়া হবে। এবং ওদের বিন্যস্ত করা হবে বিভিন্ন দলে। On the Day that the enemies of Allah will be gathered together to the Fire, they will be marched in ranks.
20 حَتَّىٰٓ إِذَا مَا جَآءُوهَا شَهِدَ عَلَيْهِمْ سَمْعُهُمْ وَأَبْصَٰرُهُمْ وَجُلُودُهُم بِمَا كَانُوا۟ يَعْمَلُونَ হাত্তাইযা-মা-জাউহা-শাহিদা ‘আলাইহিম ছাম‘উহুম ওয়া আবসা-রুহম ওয়া জুলূদুহুম বিমা-কা-নূইয়া‘মালূন।
তারা যখন জাহান্নামের কাছে পৌঁছাবে, তখন তাদের কান, চক্ষু ও ত্বক তাদের কর্ম সম্পর্কে সাক্ষ্য দেবে। At length, when they reach the (Fire), their hearing, their sight, and their skins will bear witness against them, as to (all) their deeds.
21 وَقَالُوا۟ لِجُلُودِهِمْ لِمَ شَهِدتُّمْ عَلَيْنَا قَالُوٓا۟ أَنطَقَنَا ٱللَّهُ ٱلَّذِىٓ أَنطَقَ كُلَّ شَىْءٍ وَهُوَ خَلَقَكُمْ أَوَّلَ مَرَّةٍ وَإِلَيْهِ تُرْجَعُونَ ওয়াকা-লূলিজুলূদিহিম লিমা শাহিত্তুম ‘আলাইনা- কা-লূআনতাকানাল্লা-হুল্লাযী আনতাকা কুল্লা শাইয়িওঁ ওয়া হুওয়া খালাকাকুম আওওয়ালা মাররাতিওঁ ওয়া ইলাইহি তুর জা‘ঊন।
তারা তাদের ত্বককে বলবে, তোমরা আমাদের বিপক্ষে সাক্ষ্য দিলে কেন? তারা বলবে, যে আল্লাহ সব কিছুকে বাকশক্তি দিয়েছেন, তিনি আমাদেরকেও বাকশক্তি দিয়েছেন। তিনিই তোমাদেরকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন এবং তোমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে। They will say to their skins: "Why bear ye witness against us?" They will say: "Allah hath given us speech,- (He) Who giveth speech to everything: He created you for the first time, and unto Him were ye to return.
22 وَمَا كُنتُمْ تَسْتَتِرُونَ أَن يَشْهَدَ عَلَيْكُمْ سَمْعُكُمْ وَلَآ أَبْصَٰرُكُمْ وَلَا جُلُودُكُمْ وَلَٰكِن ظَنَنتُمْ أَنَّ ٱللَّهَ لَا يَعْلَمُ كَثِيرًا مِّمَّا تَعْمَلُونَ ওয়ামা-কুনতুম তাছতাতিরূনা আইঁ ইয়াশহাদা ‘আলাইকুম ছাম‘উকুম ওয়ালাআবসা-রুকুম ওয়ালা- জুলূদুকুম ওয়ালা- কিন জানানতুম আন্নাল্লা-হা লা- ইয়া‘লামুকাছীরাম মিম্মাতা‘মালূন।
তোমাদের কান, তোমাদের চক্ষু এবং তোমাদের ত্বক তোমাদের বিপক্ষে সাক্ষ্য দেবে না ধারণার বশবর্তী হয়ে তোমরা তাদের কাছে কিছু গোপন করতে না। তবে তোমাদের ধারণা ছিল যে, তোমরা যা কর তার অনেক কিছুই আল্লাহ জানেন না। "Ye did not seek to hide yourselves, lest your hearing, your sight, and your skins should bear witness against you! But ye did think that Allah knew not many of the things that ye used to do!
23 وَذَٰلِكُمْ ظَنُّكُمُ ٱلَّذِى ظَنَنتُم بِرَبِّكُمْ أَرْدَىٰكُمْ فَأَصْبَحْتُم مِّنَ ٱلْخَٰسِرِينَ ওয়া যা-লিকুম জান্নুকুমুল্লাযীজানানতুম বিরাব্বিকুম আর দা-কুম ফাআসবাহতুম মিনাল খা-ছিরীন।
তোমাদের পালনকর্তা সম্বন্ধে তোমাদের এ ধারণাই তোমাদেরকে ধ্বংস করেছে। ফলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছ "But this thought of yours which ye did entertain concerning your Lord, hath brought you to destruction, and (now) have ye become of those utterly lost!"
24 فَإِن يَصْبِرُوا۟ فَٱلنَّارُ مَثْوًى لَّهُمْ وَإِن يَسْتَعْتِبُوا۟ فَمَا هُم مِّنَ ٱلْمُعْتَبِينَ ফাইয়ঁইয়াসবিরূফান্না-রু মাছওয়াল লাহুম ওয়া ইয়ঁইয়াছতা‘তিবূফামা-হুম মিনাল মু‘তাবীন।
অতঃপর যদি তারা সবর করে, তবুও জাহান্নামই তাদের আবাসস্থল। আর যদি তারা ওযরখাহী করে, তবে তাদের ওযর কবুল করা হবে না। If, then, they have patience, the Fire will be a home for them! and if they beg to be received into favour, into favour will they not (then) be received.
25 وَقَيَّضْنَا لَهُمْ قُرَنَآءَ فَزَيَّنُوا۟ لَهُم مَّا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَحَقَّ عَلَيْهِمُ ٱلْقَوْلُ فِىٓ أُمَمٍ قَدْ خَلَتْ مِن قَبْلِهِم مِّنَ ٱلْجِنِّ وَٱلْإِنسِ إِنَّهُمْ كَانُوا۟ خَٰسِرِينَ ওয়া কাইয়াদনা-লাহুম কুরানাআ ফাঝাইয়ানূলাহুম মা-বাইনা আইদীহিম ওয়ামাখালফাহুম ওয়াহাক্কা ‘আলাইহিমুল কাওলুফীউমামিন কাদ খালাত মিন কাবলিহিম মিনাল জিন্নি ওয়ালইনছি ইন্নাহুম কা-নূখা-ছিরীন।
আমি তাদের পেছনে সঙ্গী লাগিয়ে দিয়েছিলাম, অতঃপর সঙ্গীরা তাদের অগ্র-পশ্চাতের আমল তাদের দৃষ্টিতে শোভনীয় করে দিয়েছিল। তাদের ব্যাপারেও শাস্তির আদেশ বাস্তবায়িত হল, যা বাস্তবায়িত হয়েছিল তাদের পূর্ববতী জিন ও মানুষের ব্যাপারে। নিশ্চয় তারা ক্ষতিগ্রস্ত। And We have destined for them intimate companions (of like nature), who made alluring to them what was before them and behind them; and the sentence among the previous generations of Jinns and men, who have passed away, is proved against them; for they are utterly lost.
26 وَقَالَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ لَا تَسْمَعُوا۟ لِهَٰذَا ٱلْقُرْءَانِ وَٱلْغَوْا۟ فِيهِ لَعَلَّكُمْ تَغْلِبُونَ ওয়া কা-লাল্লাযীনা কাফারূ লা-তাছমা‘ঊ লিহা-যাল কুরআ-নি ওয়ালগাও ফীহি লা‘আল্লাকুম তাগলিবূন।
আর কাফেররা বলে, তোমরা এ কোরআন শ্রবণ করো না এবং এর আবৃত্তিতে হঞ্জগোল সৃষ্টি কর, যাতে তোমরা জয়ী হও। The Unbelievers say: "Listen not to this Qur'an, but talk at random in the midst of its (reading), that ye may gain the upper hand!"
27 فَلَنُذِيقَنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ عَذَابًا شَدِيدًا وَلَنَجْزِيَنَّهُمْ أَسْوَأَ ٱلَّذِى كَانُوا۟ يَعْمَلُونَ ফালানুযী কান্নাল্লাযীনা কাফারূ‘আযা-বান শাদীদাওঁ ওয়ালা নাজঝিয়ান্নাহুম আছওয়াল্লাযী কা-নূইয়া‘মালূন।
আমি অবশ্যই কাফেরদেরকে কঠিন আযাব আস্বাদন করাব এবং আমি অবশ্যই তাদেরকে তাদের মন্দ ও হীন কাজের প্রতিফল দেব। But We will certainly give the Unbelievers a taste of a severe Penalty, and We will requite them for the worst of their deeds.
28 ذَٰلِكَ جَزَآءُ أَعْدَآءِ ٱللَّهِ ٱلنَّارُ لَهُمْ فِيهَا دَارُ ٱلْخُلْدِ جَزَآءًۢ بِمَا كَانُوا۟ بِـَٔايَٰتِنَا يَجْحَدُونَ যা-লিকা জাঝাউ আ‘দাইল্লা-হিন্না-রু লাহুম ফীহা-দা-রুল খুলদি জাঝাআম বিমা-কা-নূবিআ-য়া-তিনা-ইয়াজহাদূ ন।
এটা আল্লাহর শত্রুদের শাস্তি-জাহান্নাম। তাতে তাদের জন্যে রয়েছে স্থায়ী আবাস, আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করার প্রতিফলস্বরূপ। Such is the requital of the enemies of Allah,- the Fire: therein will be for them the Eternal Home: a (fit) requital, for that they were wont to reject Our Signs.
29 وَقَالَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ رَبَّنَآ أَرِنَا ٱلَّذَيْنِ أَضَلَّانَا مِنَ ٱلْجِنِّ وَٱلْإِنسِ نَجْعَلْهُمَا تَحْتَ أَقْدَامِنَا لِيَكُونَا مِنَ ٱلْأَسْفَلِينَ ওয়া কা-লাল্লাযীনা কাফারূরাব্বানাআরিনাল্লাযাইনি আদাল্লা-না-মিনাল জিন্নি ওয়াল ইনছি নাজ‘আলহুমা-তাহতা আকদা-মিনা-লিইয়াকূনা মিনাল আছফালীন।
কাফেররা বলবে, হে আমাদের পালনকর্তা! যেসব জিন ও মানুষ আমাদেরকে পথভ্রষ্ট করেছিল, তাদেরকে দেখিয়ে দাও, আমরা তাদেরকে পদদলিত করব, যাতে তারা যথেষ্ট অপমানিত হয়। And the Unbelievers will say: "Our Lord! Show us those, among Jinns and men, who misled us: We shall crush them beneath our feet, so that they become the vilest (before all)."
30 إِنَّ ٱلَّذِينَ قَالُوا۟ رَبُّنَا ٱللَّهُ ثُمَّ ٱسْتَقَٰمُوا۟ تَتَنَزَّلُ عَلَيْهِمُ ٱلْمَلَٰٓئِكَةُ أَلَّا تَخَافُوا۟ وَلَا تَحْزَنُوا۟ وَأَبْشِرُوا۟ بِٱلْجَنَّةِ ٱلَّتِى كُنتُمْ تُوعَدُونَ ইন্নাল্লাযীনা কা-লূরাব্বুনাল্লা-হুছু ম্মাছতাকা-মূতাতানাঝঝালু‘আলাইহিমুল মালাইকাতু আল্লা-তাখা-ফূওয়ালা-তাহঝানূওয়াআবশিরূবিলজান্নাতিল্লাতী কুনতুম তূ‘আদূন।
নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শোন। In the case of those who say, "Our Lord is Allah", and, further, stand straight and steadfast, the angels descend on them (from time to time): "Fear ye not!" (they suggest), "Nor grieve! but receive the Glad Tidings of the Garden (of Bliss), the which ye were promised!
31 نَحْنُ أَوْلِيَآؤُكُمْ فِى ٱلْحَيَوٰةِ ٱلدُّنْيَا وَفِى ٱلْءَاخِرَةِ وَلَكُمْ فِيهَا مَا تَشْتَهِىٓ أَنفُسُكُمْ وَلَكُمْ فِيهَا مَا تَدَّعُونَ নাহনুআওলিয়াউকুম ফিল হায়া-তিদ্দুইয়া-ওয়া ফিল আ-খিরাতি ওয়ালাকুম ফীহামা-তাশতাহীআনফুছুকুম ওয়ালাকুম ফীহা-মা-তাদ্দা‘ঊন।
ইহকালে ও পরকালে আমরা তোমাদের বন্ধু। সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্যে আছে তোমরা দাবী কর। "We are your protectors in this life and in the Hereafter: therein shall ye have all that your souls shall desire; therein shall ye have all that ye ask for!-
32 نُزُلًا مِّنْ غَفُورٍ رَّحِيمٍ নুঝুলাম মিন গাফূরির রাহীম।
এটা ক্ষমাশীল করুনাময়ের পক্ষ থেকে সাদর আপ্যায়ন। "A hospitable gift from one Oft-Forgiving, Most Merciful!"
33 وَمَنْ أَحْسَنُ قَوْلًا مِّمَّن دَعَآ إِلَى ٱللَّهِ وَعَمِلَ صَٰلِحًا وَقَالَ إِنَّنِى مِنَ ٱلْمُسْلِمِينَ ওয়া মান আহছানুকাওলাম মিম্মান দা‘আইলাল্লা-হি ওয়া‘আমিলা সা-লিহাওঁ ওয়াকা-লা ইন্নানী মিনাল মুছলিমীন।
যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার? Who is better in speech than one who calls (men) to Allah, works righteousness, and says, "I am of those who bow in Islam"?
34 وَلَا تَسْتَوِى ٱلْحَسَنَةُ وَلَا ٱلسَّيِّئَةُ ٱدْفَعْ بِٱلَّتِى هِىَ أَحْسَنُ فَإِذَا ٱلَّذِى بَيْنَكَ وَبَيْنَهُۥ عَدَٰوَةٌ كَأَنَّهُۥ وَلِىٌّ حَمِيمٌ ওয়ালা-তাছতাবিল হাছানাতুওয়ালাছ ছাইয়িআতু ইদফা‘ বিল্লাতী হিয়া আহছানু ফাইযাল্লাযী বাইনাকা ওয়া বাইনাহূ‘আদা-ওয়াতুন কাআন্নাহূওয়ালিইউন হামীম।
সমান নয় ভাল ও মন্দ। জওয়াবে তাই বলুন যা উৎকৃষ্ট। তখন দেখবেন আপনার সাথে যে ব্যক্তির শুত্রুতা রয়েছে, সে যেন অন্তরঙ্গ বন্ধু। Nor can goodness and Evil be equal. Repel (Evil) with what is better: Then will he between whom and thee was hatred become as it were thy friend and intimate!
35 وَمَا يُلَقَّىٰهَآ إِلَّا ٱلَّذِينَ صَبَرُوا۟ وَمَا يُلَقَّىٰهَآ إِلَّا ذُو حَظٍّ عَظِيمٍ ওয়ামা-ইউলাক্কা-হাইল্লাল্লাযীনা সাবারূ ওয়ামা-ইউলাক্কা-হাইল্লা-যূহাজ্জিন ‘আজীম।
এ চরিত্র তারাই লাভ করে, যারা সবর করে এবং এ চরিত্রের অধিকারী তারাই হয়, যারা অত্যন্ত ভাগ্যবান। And no one will be granted such goodness except those who exercise patience and self-restraint,- none but persons of the greatest good fortune.
36 وَإِمَّا يَنزَغَنَّكَ مِنَ ٱلشَّيْطَٰنِ نَزْغٌ فَٱسْتَعِذْ بِٱللَّهِ إِنَّهُۥ هُوَ ٱلسَّمِيعُ ٱلْعَلِيمُ ওয়া ইম্মা-ইয়ানঝাগান্নাকা মিনাশশাইতা-নি নাঝগুন ফাছতা‘ইযবিল্লা -হি ইন্নাহূহুওয়াছ ছামী‘উল ‘আলীম।
যদি শয়তানের পক্ষ থেকে আপনি কিছু কুমন্ত্রণা অনুভব করেন, তবে আল্লাহর শরণাপন্ন হোন। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। And if (at any time) an incitement to discord is made to thee by the Evil One, seek refuge in Allah. He is the One Who hears and knows all things.
37 وَمِنْ ءَايَٰتِهِ ٱلَّيْلُ وَٱلنَّهَارُ وَٱلشَّمْسُ وَٱلْقَمَرُ لَا تَسْجُدُوا۟ لِلشَّمْسِ وَلَا لِلْقَمَرِ وَٱسْجُدُوا۟ لِلَّهِ ٱلَّذِى خَلَقَهُنَّ إِن كُنتُمْ إِيَّاهُ تَعْبُدُونَ ওয়া মিন আ-য়া-তিহিল্লাইলুওয়ান্নাহা-রু ওয়াশশামছুওয়াল কামারু লা-তাছজু দূ লিশশামছি ওয়ালা-লিলকামারি ওয়াছজু দূ লিল্লা-হিল্লাযী খালাকাহুন্না ইন কুনতুম ইয়্যা-হু তা‘বুদূ ন।
তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে রয়েছে দিবস, রজনী, সূর্য ও চন্দ্র। তোমরা সূর্যকে সেজদা করো না, চন্দ্রকেও না; আল্লাহকে সেজদা কর, যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন, যদি তোমরা নিষ্ঠার সাথে শুধুমাত্র তাঁরই এবাদত কর। Among His Signs are the Night and the Day, and the Sun and the Moon. Do not prostrate to the sun and the moon, but prostrate to Allah, Who created them, if it is Him ye wish to serve.
38 فَإِنِ ٱسْتَكْبَرُوا۟ فَٱلَّذِينَ عِندَ رَبِّكَ يُسَبِّحُونَ لَهُۥ بِٱلَّيْلِ وَٱلنَّهَارِ وَهُمْ لَا يَسْـَٔمُونَ ۩ ফাইনিছতাকবারূফাল্লাযীনা ‘ইনদা রাব্বিকাইউছাব্বিহূনালাহূবিল্লাইলি ওয়ান্নাহা-রি ওয়াহুম লা-ইয়াছআমূন (ছিজদাহ-১১)।
অতঃপর তারা যদি অহংকার করে, তবে যারা আপনার পালনকর্তার কাছে আছে, তারা দিবারাত্রি তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করে এবং তারা ক্লান্ত হয় না। But is the (Unbelievers) are arrogant, (no matter): for in the presence of thy Lord are those who celebrate His praises by night and by day. And they never flag (nor feel themselves above it).
39 وَمِنْ ءَايَٰتِهِۦٓ أَنَّكَ تَرَى ٱلْأَرْضَ خَٰشِعَةً فَإِذَآ أَنزَلْنَا عَلَيْهَا ٱلْمَآءَ ٱهْتَزَّتْ وَرَبَتْ إِنَّ ٱلَّذِىٓ أَحْيَاهَا لَمُحْىِ ٱلْمَوْتَىٰٓ إِنَّهُۥ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ ওয়া মিন আ-য়া-তিহীআন্নাকা তারাল আরদা খা-শি‘আতান ফাইযাআনঝালনা‘আলাইহাল মাআহতাঝঝাত ওয়া রাবাত ইন্নাল্লাযীআহইয়া-হা-লামুহইল মাওতা ইন্নাহূ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন কাদীর।
তাঁর এক নিদর্শন এই যে, তুমি ভূমিকে দেখবে অনুর্বর পড়ে আছে। অতঃপর আমি যখন তার উপর বৃষ্টি বর্ষণ করি, তখন সে শস্যশ্যামল ও স্ফীত হয়। নিশ্চয় যিনি একে জীবিত করেন, তিনি জীবিত করবেন মৃতদেরকেও। নিশ্চয় তিনি সবকিছু করতে সক্ষম। And among His Signs in this: thou seest the earth barren and desolate; but when We send down rain to it, it is stirred to life and yields increase. Truly, He Who gives life to the (dead) earth can surely give life to (men) who are dead. For He has power over all things.
40 إِنَّ ٱلَّذِينَ يُلْحِدُونَ فِىٓ ءَايَٰتِنَا لَا يَخْفَوْنَ عَلَيْنَآ أَفَمَن يُلْقَىٰ فِى ٱلنَّارِ خَيْرٌ أَم مَّن يَأْتِىٓ ءَامِنًا يَوْمَ ٱلْقِيَٰمَةِ ٱعْمَلُوا۟ مَا شِئْتُمْ إِنَّهُۥ بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرٌ ইন্নাল্লাযীনা ইউলহিদূ না ফীআ-য়া-তিনা-লা-ইয়াখফাওনা ‘আলাইনা- আফামাইঁ ইউলকা-ফিন্না-রি খাইরুন আমমাইঁ ইয়া’তী আ-মিনাইঁ ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ই‘মালূ মা-শি’তুম ইন্নাহূবিমা-তা‘মালূনা বাসীর।
নিশ্চয় যারা আমার আয়াতসমূহের ব্যাপারে বক্রতা অবলম্বন করে, তারা আমার কাছে গোপন নয়। যে ব্যক্তি জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে সে শ্রেষ্ঠ, না যে কেয়ামতের দিন নিরাপদে আসবে? তোমরা যা ইচ্ছা কর, নিশ্চয় তিনি দেখেন যা তোমরা কর। Those who pervert the Truth in Our Signs are not hidden from Us. Which is better?- he that is cast into the Fire, or he that comes safe through, on the Day of Judgment? Do what ye will: verily He seeth (clearly) all that ye do.
41 إِنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ بِٱلذِّكْرِ لَمَّا جَآءَهُمْ وَإِنَّهُۥ لَكِتَٰبٌ عَزِيزٌ ইন্নাল্লাযীনা কাফারূবিযযি করি লাম্মা-জাআহুম ওয়া ইন্নাহূলাকিতা-বুন ‘আঝীঝ।
নিশ্চয় যারা কোরআন আসার পর তা অস্বীকার করে, তাদের মধ্যে চিন্তা-ভাবনার অভাব রয়েছে। এটা অবশ্যই এক সম্মানিত গ্রন্থ। Those who reject the Message when it comes to them (are not hidden from Us). And indeed it is a Book of exalted power.
42 لَّا يَأْتِيهِ ٱلْبَٰطِلُ مِنۢ بَيْنِ يَدَيْهِ وَلَا مِنْ خَلْفِهِۦ تَنزِيلٌ مِّنْ حَكِيمٍ حَمِيدٍ লা-ইয়া’তীহিল বা-তিলুমিম বাইনি ইয়াদাইহি ওয়ালা-মিন খালফীহি তানঝীলুম মিন হাকীমিন হামীদ।
এতে মিথ্যার প্রভাব নেই, সামনের দিক থেকেও নেই এবং পেছন দিক থেকেও নেই। এটা প্রজ্ঞাময়, প্রশংসিত আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। No falsehood can approach it from before or behind it: It is sent down by One Full of Wisdom, Worthy of all Praise.
43 مَّا يُقَالُ لَكَ إِلَّا مَا قَدْ قِيلَ لِلرُّسُلِ مِن قَبْلِكَ إِنَّ رَبَّكَ لَذُو مَغْفِرَةٍ وَذُو عِقَابٍ أَلِيمٍ মা-ইউকা-লুলাকা ইল্লা-মা-কাদ কীলা লিররুছুলি মিন কাবলিকা ইন্না রাব্বাকা লাযূ মাগফীরাতিওঁ ওয়া যূ‘ইকা-বিন আলীম।
আপনাকে তো তাই বলা হয়, যা বলা হত পূর্ববর্তী রসূলগনকে। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার কাছে রয়েছে ক্ষমা এবং রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। Nothing is said to thee that was not said to the messengers before thee: that thy lord has at his Command (all) forgiveness as well as a most Grievous Penalty.
44 وَلَوْ جَعَلْنَٰهُ قُرْءَانًا أَعْجَمِيًّا لَّقَالُوا۟ لَوْلَا فُصِّلَتْ ءَايَٰتُهُۥٓ ءَا۬عْجَمِىٌّ وَعَرَبِىٌّ قُلْ هُوَ لِلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ هُدًى وَشِفَآءٌ وَٱلَّذِينَ لَا يُؤْمِنُونَ فِىٓ ءَاذَانِهِمْ وَقْرٌ وَهُوَ عَلَيْهِمْ عَمًى أُو۟لَٰٓئِكَ يُنَادَوْنَ مِن مَّكَانٍۭ بَعِيدٍ ওয়া লাও জা‘আলনা-হু কুরআ-নান আ‘জামিয়াল লাকা-লূলাওলা-ফুসসিলাত আ-য়া-তুহূ আ আ‘জামিইয়ুওঁ ওয়া ‘আরাবীইয়ুন কুল হুওয়া লিল্লাযীনা আ-মানূহুদাওঁ ওয়া শিফাউরঁ ওয়াল্লাযীনা লা-ইউ’মিনূনা ফীআ-যা-নিহিম ওয়াকরুওঁ ওয়া হুওয়া ‘আলাইহিম ‘আমা- উলাইকা ইউনা-দাওনা মিম মাকা-নিম বা‘ঈদ।
আমি যদি একে অনারব ভাষায় কোরআন করতাম, তবে অবশ্যই তারা বলত, এর আয়াতসমূহ পরিস্কার ভাষায় বিবৃত হয়নি কেন? কি আশ্চর্য যে, কিতাব অনারব ভাষায় আর রসূল আরবী ভাষী! বলুন, এটা বিশ্বাসীদের জন্য হেদায়েত ও রোগের প্রতিকার। যারা মুমিন নয়, তাদের কানে আছে ছিপি, আর কোরআন তাদের জন্যে অন্ধত্ব। তাদেরকে যেন দূরবর্তী স্থান থেকে আহবান করা হয়। Had We sent this as a Qur'an (in the language) other than Arabic, they would have said: "Why are not its verses explained in detail? What! (a Book) not in Arabic and (a Messenger an Arab?" Say: "It is a Guide and a Healing to those who believe; and for those who believe not, there is a deafness in their ears, and it is blindness in their (eyes): They are (as it were) being called from a place far distant!"
45 وَلَقَدْ ءَاتَيْنَا مُوسَى ٱلْكِتَٰبَ فَٱخْتُلِفَ فِيهِ وَلَوْلَا كَلِمَةٌ سَبَقَتْ مِن رَّبِّكَ لَقُضِىَ بَيْنَهُمْ وَإِنَّهُمْ لَفِى شَكٍّ مِّنْهُ مُرِيبٍ ওয়া লাকাদ আ-তাইনা-মূছাল কিতা-বা ফাখতুলিফা ফীহি ওয়া লাওলা-কালিমাতুন ছাবাকাত মিররাব্বিকা লাকুদিয়া বাইনাহুম ওয়া ইন্নাহুম লাফী শাক্কিম মিনহু মুরীব।
আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছিলাম, অতঃপর তাতে মতভেদ সৃষ্টি হয়। আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে পূর্ব সিদ্ধান্ত না থাকলে তাদের মধ্যে ফয়সালা হয়ে যেত। তারা কোরআন সমন্ধে এক অস্বস্তিকর সন্দেহে লিপ্ত। We certainly gave Moses the Book aforetime: but disputes arose therein. Had it not been for a Word that went forth before from thy Lord, (their differences) would have been settled between them: but they remained in suspicious disquieting doubt thereon.
46 مَّنْ عَمِلَ صَٰلِحًا فَلِنَفْسِهِۦ وَمَنْ أَسَآءَ فَعَلَيْهَا وَمَا رَبُّكَ بِظَلَّٰمٍ لِّلْعَبِيدِ মান ‘আমিলা সা-লিহান ফালিনাফছিহী ওয়ামান আছাআ ফা‘আলাইহা- ওয়ামারাব্বুকা বিজাল্লা-মিল লিল‘আবীদ।
যে সৎকর্ম করে, সে নিজের উপকারের জন্যেই করে, আর যে অসৎকর্ম করে, তা তার উপরই বর্তাবে। আপনার পালনকর্তা বান্দাদের প্রতি মোটেই যুলুম করেন না। Whoever works righteousness benefits his own soul; whoever works evil, it is against his own soul: nor is thy Lord ever unjust (in the least) to His Servants.
47 إِلَيْهِ يُرَدُّ عِلْمُ ٱلسَّاعَةِ وَمَا تَخْرُجُ مِن ثَمَرَٰتٍ مِّنْ أَكْمَامِهَا وَمَا تَحْمِلُ مِنْ أُنثَىٰ وَلَا تَضَعُ إِلَّا بِعِلْمِهِۦ وَيَوْمَ يُنَادِيهِمْ أَيْنَ شُرَكَآءِى قَالُوٓا۟ ءَاذَنَّٰكَ مَا مِنَّا مِن شَهِيدٍ ইলাইহি ইউরাদ্দু‘ইলমুছ ছা-‘আতি ওয়া মা-তাখরুজুমিন ছামারা-তিম মিন আকমামিহা-ওয়ামা-তাহমিলুমিন উনছা-ওয়ালা তাদা‘উ ইল্লা-বি‘ইলমিহী ওয়া ইয়াওমা ইউনা-দীহিম আইনা শুরাকাঈ কা-লূ আ-যান্না-কা মা-মিন্না-মিন শাহীদ।
কেয়ামতের জ্ঞান একমাত্র তাঁরই জানা। তাঁর জ্ঞানের বাইরে কোন ফল আবরণমুক্ত হয় না। এবং কোন নারী গর্ভধারণ ও সন্তান প্রসব করে না। যেদিন আল্লাহ তাদেরকে ডেকে বলবেন, আমার শরীকরা কোথায়? সেদিন তারা বলবে, আমরা আপনাকে বলে দিয়েছি যে, আমাদের কেউ এটা স্বীকার করে না। To Him is referred the Knowledge of the Hour (of Judgment: He knows all): No date-fruit comes out of its sheath, nor does a female conceive (within her womb) nor bring forth the Day that (Allah) will propound to them the (question), "Where are the partners (ye attributed to Me?" They will say, "We do assure thee not one of us can bear witness!"
48 وَضَلَّ عَنْهُم مَّا كَانُوا۟ يَدْعُونَ مِن قَبْلُ وَظَنُّوا۟ مَا لَهُم مِّن مَّحِيصٍ ওয়া দাল্লা ‘আনহুম মা-কা-নূইয়াদ‘ঊনা মিন কাবলুওয়া জান্নূমা-লাহুম মিম মাহীছ।
পূর্বে তারা যাদের পূজা করত, তারা উধাও হয়ে যাবে এবং তারা বুঝে নেবে যে, তাদের কোন নিস্কৃতি নেই। The (deities) they used to invoke aforetime will leave them in the lurch, and they will perceive that they have no way of escape.
49 لَّا يَسْـَٔمُ ٱلْإِنسَٰنُ مِن دُعَآءِ ٱلْخَيْرِ وَإِن مَّسَّهُ ٱلشَّرُّ فَيَـُٔوسٌ قَنُوطٌ লা-ইয়াছআমুল ইনছা-নুমিন দু‘আইল খাইরি ওয়াইম মাছছাহুশ শাররু ফাইয়াঊছুন কানূত।
মানুষ উন্নতি কামনায় ক্লান্ত হয় না; যদি তাকে অমঙ্গল স্পর্শ করে, তবে সে সম্পূর্ণ রূপে নিরাশ হয়ে পড়ে। Man does not weary of asking for good (things), but if ill touches him, he gives up all hope (and) is lost in despair.
50 وَلَئِنْ أَذَقْنَٰهُ رَحْمَةً مِّنَّا مِنۢ بَعْدِ ضَرَّآءَ مَسَّتْهُ لَيَقُولَنَّ هَٰذَا لِى وَمَآ أَظُنُّ ٱلسَّاعَةَ قَآئِمَةً وَلَئِن رُّجِعْتُ إِلَىٰ رَبِّىٓ إِنَّ لِى عِندَهُۥ لَلْحُسْنَىٰ فَلَنُنَبِّئَنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ بِمَا عَمِلُوا۟ وَلَنُذِيقَنَّهُم مِّنْ عَذَابٍ غَلِيظٍ ওয়ালাইন আযাকনা-হু রাহমাতাম মিন্না-মিম বা‘দি দাররাআ মাছছাতহু লাইয়াকূলান্না হা-যা-লী ওয়ামাআজুন্নুছ ছা‘আতা কাইমাতাওঁ ওয়ালাইর রুজি‘তুইলারাববীইন্না লী ‘ইনদাহূলালহুছনা- ফালানুনাব্বিআন্নাল্লাযীনা কাফারূবিমা-‘আমিলূ ওয়া লানুযীকান্নাহুম মিন ‘আযা-বিন গালীজ।
বিপদাপদ স্পর্শ করার পর আমি যদি তাকে আমার অনুগ্রহ আস্বাদন করাই, তখন সে বলতে থাকে, এটা যে আমার যোগ্য প্রাপ্য; আমি মনে করি না যে, কেয়ামত সংঘটিত হবে। আমি যদি আমার পালনকর্তার কাছে ফিরে যাই, তবে অবশ্যই তার কাছে আমার জন্য কল্যাণ রয়েছে। অতএব, আমি কাফেরদেরকে তাদের কর্ম সম্পর্কে অবশ্যই অবহিত করব এবং তাদেরকে অবশ্যই আস্বাদন করাব কঠিন শাস্তি। When we give him a taste of some Mercy from Ourselves, after some adversity has touched him, he is sure to say, "This is due to my (merit): I think not that the Hour (of Judgment) will (ever) be established; but if I am brought back to my Lord, I have (much) good (stored) in His sight!" But We will show the Unbelievers the truth of all that they did, and We shall give them the taste of a severe Penalty.
51 وَإِذَآ أَنْعَمْنَا عَلَى ٱلْإِنسَٰنِ أَعْرَضَ وَنَـَٔا بِجَانِبِهِۦ وَإِذَا مَسَّهُ ٱلشَّرُّ فَذُو دُعَآءٍ عَرِيضٍ ওয়া ইযা আন‘আমনা-‘আলাল ইনছা-নি আ‘রাদা ওয়া নাআ-বিজা-নিবিহী ওয়া ইযা-মাছছাহুশ শাররু ফাযূদুআইন ‘আরীদ।
আমি যখন মানুষের প্রতি অনুগ্রহ করি তখন সে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং পার্শ্ব পরিবর্তন করে। আর যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সুদীর্ঘ দোয়া করতে থাকে। When We bestow favours on man, he turns away, and gets himself remote on his side (instead of coming to Us); and when evil seizes him, (he comes) full of prolonged prayer!
52 قُلْ أَرَءَيْتُمْ إِن كَانَ مِنْ عِندِ ٱللَّهِ ثُمَّ كَفَرْتُم بِهِۦ مَنْ أَضَلُّ مِمَّنْ هُوَ فِى شِقَاقٍۭ بَعِيدٍ কুল আরাআইতুম ইন কা-না মিন ‘ইনদিল্লা-হি ছু ম্মা কাফারতুম বিহী মান আদাল্লুমিম্মান হুওয়া ফী শিকা-কিম বা‘ঈদ।
বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়, অতঃপর তোমরা একে অমান্য কর, তবে যে ব্যক্তি ঘোর বিরোধিতায় লিপ্ত, তার চাইতে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? Say: "See ye if the (Revelation) is (really) from Allah, and yet do ye reject it? Who is more astray than one who is in a schism far (from any purpose)?"
53 سَنُرِيهِمْ ءَايَٰتِنَا فِى ٱلْءَافَاقِ وَفِىٓ أَنفُسِهِمْ حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُ ٱلْحَقُّ أَوَلَمْ يَكْفِ بِرَبِّكَ أَنَّهُۥ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ شَهِيدٌ ছানুরীহিম আ-য়া-তিনা-ফিল আ-ফা-কিওয়া ফীআনফুছিহিম হাত্তা-ইয়াতাবাইইয়ানা লাহুম আন্নাহুল হাক্কু আওয়ালাম ইয়াকফি বিরাব্বিকা আন্নাহূ‘আলা-কুল্লি শাইয়িন শাহীদ।
এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করাব পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে, এ কোরআন সত্য। আপনার পালনকর্তা সর্ববিষয়ে সাক্ষ্যদাতা, এটা কি যথেষ্ট নয়? Soon will We show them our Signs in the (furthest) regions (of the earth), and in their own souls, until it becomes manifest to them that this is the Truth. Is it not enough that thy Lord doth witness all things?
54 أَلَآ إِنَّهُمْ فِى مِرْيَةٍ مِّن لِّقَآءِ رَبِّهِمْ أَلَآ إِنَّهُۥ بِكُلِّ شَىْءٍ مُّحِيطٌۢ আলাইন্নাহুম ফী মিরইয়াতিম মিলিলকাই, রাব্বিহিম আলাইন্নাহূবিকুল্লি শাইয়িম মুহীত।
শুনে রাখ, তারা তাদের পালনকর্তার সাথে সাক্ষাতের ব্যাপারে সন্দেহে পতিত রয়েছে। শুনে রাখ, তিনি সবকিছুকে পরিবেষ্টন করে রয়েছেন। Ah indeed! Are they in doubt concerning the Meeting with their Lord? Ah indeed! It is He that doth encompass all things!

$ok={Accept !} $days={365}

Our website uses cookies to improve your experience. Learn more
Accept !