As-Sajda

SI AYAT & ORTHO UCCHARON & ENGLISH MEANING
1 الٓمٓ আলিফ লাম মীম।
আলিফ-লাম-মীম। A. L. M.
2 تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ لَا رَيْبَ فِيهِ مِن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ তানঝীলুল কিতা-বি লা-রাইবা ফীহি মির রাব্বিল ‘আ-লামীন।
এ কিতাবের অবতরণ বিশ্বপালনকর্তার নিকট থেকে এতে কোন সন্দেহ নেই। (This is) the Revelation of the Book in which there is no doubt,- from the Lord of the Worlds.
3 أَمْ يَقُولُونَ ٱفْتَرَىٰهُ بَلْ هُوَ ٱلْحَقُّ مِن رَّبِّكَ لِتُنذِرَ قَوْمًا مَّآ أَتَىٰهُم مِّن نَّذِيرٍ مِّن قَبْلِكَ لَعَلَّهُمْ يَهْتَدُونَ আম ইয়াকূলূনাফতারা-হু বাল হুওয়াল হাক্কুমির রাব্বিকা লিতুনযিরা কাওমাম মাআতা-হুম মিন্নাযীরিম মিন কাবলিকা লা‘আল্লাহুম ইয়াহতাদূ ন।
তারা কি বলে, এটা সে মিথ্যা রচনা করেছে? বরং এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে সত্য, যাতে আপনি এমন এক সম্প্রদায়কে সতর্ক করেন, যাদের কাছে আপনার পূর্বে কোন সতর্ককারী আসেনি। সম্ভবতঃ এরা সুপথ প্রাপ্ত হবে। Or do they say, "He has forged it"? Nay, it is the Truth from thy Lord, that thou mayest admonish a people to whom no warner has come before thee: in order that they may receive guidance.
4 ٱللَّهُ ٱلَّذِى خَلَقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا فِى سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ ٱسْتَوَىٰ عَلَى ٱلْعَرْشِ مَا لَكُم مِّن دُونِهِۦ مِن وَلِىٍّ وَلَا شَفِيعٍ أَفَلَا تَتَذَكَّرُونَ আল্লা-হুল্লাযী খালাকাছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা ওয়ামা-বাইনাহুমা-ফী ছিত্তাতি আইয়ামিন ছু ম্মাছ তাওয়া-‘আলাল ‘আরশি মা-লাকুম মিন দূ নিহী মিওঁ ওয়ালিইয়িওঁ ওয়ালাশাফী‘ইন আফালা-তাতাযাক্কারূন।
আল্লাহ যিনি নভোমন্ডল, ভুমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে বিরাজমান হয়েছেন। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক ও সুপারিশকারী নেই। এরপরও কি তোমরা বুঝবে না? It is Allah Who has created the heavens and the earth, and all between them, in six Days, and is firmly established on the Throne (of Authority): ye have none, besides Him, to protect or intercede (for you): will ye not then receive admonition?
5 يُدَبِّرُ ٱلْأَمْرَ مِنَ ٱلسَّمَآءِ إِلَى ٱلْأَرْضِ ثُمَّ يَعْرُجُ إِلَيْهِ فِى يَوْمٍ كَانَ مِقْدَارُهُۥٓ أَلْفَ سَنَةٍ مِّمَّا تَعُدُّونَ ইউদাব্বিরুল আমরা মিনাছছামাইইলালআরদিছু ম্মা ইয়া‘রুজুইলাইহি ফী ইয়াওমিন কানা মিকদা-রুহূআলফা ছানাতিম মিম্মা-তা‘উদ্দূন।
তিনি আকাশ থেকে পৃথিবী পর্যন্ত সমস্ত কর্ম পরিচালনা করেন, অতঃপর তা তাঁর কাছে পৌছবে এমন এক দিনে, যার পরিমাণ তোমাদের গণনায় হাজার বছরের সমান। He rules (all) affairs from the heavens to the earth: in the end will (all affairs) go up to Him, on a Day, the space whereof will be (as) a thousand years of your reckoning.
6 ذَٰلِكَ عَٰلِمُ ٱلْغَيْبِ وَٱلشَّهَٰدَةِ ٱلْعَزِيزُ ٱلرَّحِيمُ যা-লিকা ‘আ-লিমুল গাইবি ওয়াশশাহা-দাতিল ‘আঝীঝুর রাহীম।
তিনিই দৃশ্য ও অদৃশ্যের জ্ঞানী, পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু, Such is He, the Knower of all things, hidden and open, the Exalted (in power), the Merciful;-
7 ٱلَّذِىٓ أَحْسَنَ كُلَّ شَىْءٍ خَلَقَهُۥ وَبَدَأَ خَلْقَ ٱلْإِنسَٰنِ مِن طِينٍ আল্লাযী-আহছানা কুল্লা শাইয়িন খালাকাহূওয়া বাদাআ খালকাল ইনছা-নি মিন তীন।
যিনি তাঁর প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে সুন্দর করেছেন এবং কাদামাটি থেকে মানব সৃষ্টির সূচনা করেছেন। He Who has made everything which He has created most good: He began the creation of man with (nothing more than) clay,
8 ثُمَّ جَعَلَ نَسْلَهُۥ مِن سُلَٰلَةٍ مِّن مَّآءٍ مَّهِينٍ ছু ম্মা জা‘আলা নাছলাহূমিন ছুলা-লাতিম মিম মাইম মাহীন।
অতঃপর তিনি তার বংশধর সৃষ্টি করেন তুচ্ছ পানির নির্যাস থেকে। And made his progeny from a quintessence of the nature of a fluid despised:
9 ثُمَّ سَوَّىٰهُ وَنَفَخَ فِيهِ مِن رُّوحِهِۦ وَجَعَلَ لَكُمُ ٱلسَّمْعَ وَٱلْأَبْصَٰرَ وَٱلْأَفْـِٔدَةَ قَلِيلًا مَّا تَشْكُرُونَ ছু ম্ম ছাওওয়া-হু ওয়া নাফাখা ফীহি মিররূহিহী ওয়া জা‘আলা লাকুমুছ ছাম‘আ ওয়াল আবসারা ওয়াল আফইদাতা কালীলাম মা-তাশকুরূন।
অতঃপর তিনি তাকে সুষম করেন, তাতে রূহ সঞ্চার করেন এবং তোমাদেরকে দেন কর্ণ, চক্ষু ও অন্তঃকরণ। তোমরা সামান্যই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর। But He fashioned him in due proportion, and breathed into him something of His spirit. And He gave you (the faculties of) hearing and sight and feeling (and understanding): little thanks do ye give!
10 وَقَالُوٓا۟ أَءِذَا ضَلَلْنَا فِى ٱلْأَرْضِ أَءِنَّا لَفِى خَلْقٍ جَدِيدٍۭ بَلْ هُم بِلِقَآءِ رَبِّهِمْ كَٰفِرُونَ ওয়া কা-লূ ইযা-দালালনা-ফিল আরদিআইন্না-লাফী খালকিন জাদীম বাল হুম বিলিকাই রাব্বিহিম কা-ফিরূন।
তারা বলে, আমরা মৃত্তিকায় মিশ্রিত হয়ে গেলেও পুনরায় নতুন করে সৃজিত হব কি? বরং তারা তাদের পালনকর্তার সাক্ষাতকে অস্বীকার করে। And they say: "What! when we lie, hidden and lost, in the earth, shall we indeed be in a Creation renewed? Nay, they deny the Meeting with their Lord.
11 قُلْ يَتَوَفَّىٰكُم مَّلَكُ ٱلْمَوْتِ ٱلَّذِى وُكِّلَ بِكُمْ ثُمَّ إِلَىٰ رَبِّكُمْ تُرْجَعُونَ কুল ইয়াতাওয়াফফা-কুম মালাকুল মাওতিল্লাযী উক্কিলা বিকুমছু ম্মা ইলা-রাব্বিকুম তুরজা‘ঊন।
বলুন, তোমাদের প্রাণ হরণের দায়িত্বে নিয়োজিত ফেরেশতা তোমাদের প্রাণ হরণ করবে। অতঃপর তোমরা তোমাদের পালনকর্তার কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। Say: "The Angel of Death, put in charge of you, will (duly) take your souls: then shall ye be brought back to your Lord."
12 وَلَوْ تَرَىٰٓ إِذِ ٱلْمُجْرِمُونَ نَاكِسُوا۟ رُءُوسِهِمْ عِندَ رَبِّهِمْ رَبَّنَآ أَبْصَرْنَا وَسَمِعْنَا فَٱرْجِعْنَا نَعْمَلْ صَٰلِحًا إِنَّا مُوقِنُونَ ওয়া লাও তারাইযিল মুজরিমূনা না-কিছূরুঊছিহিম ‘ইনদা রাব্বিহিম রাব্বানাআবসারনা-ওয়া ছামি‘না-ফারজি‘না-না‘মাল সা-লিহান ইন্না-মূকিনূন।
যদি আপনি দেখতেন যখন অপরাধীরা তাদের পালনকর্তার সামনে নতশির হয়ে বলবে, হে আমাদের পালনকর্তা, আমরা দেখলাম ও শ্রবণ করলাম। এখন আমাদেরকে পাঠিয়ে দিন, আমরা সৎকর্ম করব। আমরা দৃঢ়বিশ্বাসী হয়ে গেছি। If only thou couldst see when the guilty ones will bend low their heads before their Lord, (saying:) "Our Lord! We have seen and we have heard: Now then send us back (to the world): we will work righteousness: for we do indeed (now) believe."
13 وَلَوْ شِئْنَا لَءَاتَيْنَا كُلَّ نَفْسٍ هُدَىٰهَا وَلَٰكِنْ حَقَّ ٱلْقَوْلُ مِنِّى لَأَمْلَأَنَّ جَهَنَّمَ مِنَ ٱلْجِنَّةِ وَٱلنَّاسِ أَجْمَعِينَ ওয়া লাও শি‘না-লাআ-তাইনা-কুল্লা নাফছিন হুদা-হা-ওয়া লা-কিন হাক্কাল কাওলুমিন্নী লাআমলাআন্না জাহান্নামা মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-ছি আজমা‘ঈন।
আমি ইচ্ছা করলে প্রত্যেককে সঠিক দিক নির্দেশ দিতাম; কিন্তু আমার এ উক্তি অবধারিত সত্য যে, আমি জিন ও মানব সকলকে দিয়ে অবশ্যই জাহান্নাম পূর্ণ করব। If We had so willed, We could certainly have brought every soul its true guidance: but the Word from Me will come true, "I will fill Hell with Jinns and men all together."
14 فَذُوقُوا۟ بِمَا نَسِيتُمْ لِقَآءَ يَوْمِكُمْ هَٰذَآ إِنَّا نَسِينَٰكُمْ وَذُوقُوا۟ عَذَابَ ٱلْخُلْدِ بِمَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ ফাযূকূবিমা-নাছীতুম লিকাআ ইয়াওমিকুম হা-যা- ইন্না-নাছীনা-কুম ওয়া যূকু ‘আযা-বাল খুলদি বিমা-কনতুম তা‘মালূন।
অতএব এ দিবসকে ভূলে যাওয়ার কারণে তোমরা মজা আস্বাদন কর। আমিও তোমাদেরকে ভুলে গেলাম। তোমরা তোমাদের কৃতকর্মের কারণে স্থায়ী আযাব ভোগ কর। "Taste ye then - for ye forgot the Meeting of this Day of yours, and We too will forget you - taste ye the Penalty of Eternity for your (evil) deeds!"
15 إِنَّمَا يُؤْمِنُ بِـَٔايَٰتِنَا ٱلَّذِينَ إِذَا ذُكِّرُوا۟ بِهَا خَرُّوا۟ سُجَّدًا وَسَبَّحُوا۟ بِحَمْدِ رَبِّهِمْ وَهُمْ لَا يَسْتَكْبِرُونَ ۩ ইন্নামা-ইউ’মিনুবিআ-য়া-তিনাল্লাযীনা ইযা-যুক্কিরূ বিহা-খাররূছুজ্জাদাওঁ ওয়াছাব্বাহূ বিহামদি রাব্বিহিম ওয়া হুম লা-ইয়াছতাকবিরূন (ছিজদাহ-৯)।
কেবল তারাই আমার আয়াতসমূহের প্রতি ঈমান আনে, যারা আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশপ্রাপ্ত হয়ে সেজদায় লুটিয়ে পড়ে এবং অহংকারমুক্ত হয়ে তাদের পালনকর্তার সপ্রশংস পবিত্রতা বর্ণনা করে। Only those believe in Our Signs, who, when they are recited to them, fall down in prostration, and celebrate the praises of their Lord, nor are they (ever) puffed up with pride.
16 تَتَجَافَىٰ جُنُوبُهُمْ عَنِ ٱلْمَضَاجِعِ يَدْعُونَ رَبَّهُمْ خَوْفًا وَطَمَعًا وَمِمَّا رَزَقْنَٰهُمْ يُنفِقُونَ তাতাজা-ফা-জুনূবুহুম ‘আনিল মাদা-জি‘ই ইয়াদ‘ঊনা রাব্বাহুম খাওফাওঁ ওয়া তামা‘আওঁ ওয়ামিম্মা-রাঝাকনা-হুম ইউনফিকূন।
তাদের পার্শ্ব শয্যা থেকে আলাদা থাকে। তারা তাদের পালনকর্তাকে ডাকে ভয়ে ও আশায় এবং আমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি, তা থেকে ব্যয় করে। Their limbs do forsake their beds of sleep, the while they call on their Lord, in Fear and Hope: and they spend (in charity) out of the sustenance which We have bestowed on them.
17 فَلَا تَعْلَمُ نَفْسٌ مَّآ أُخْفِىَ لَهُم مِّن قُرَّةِ أَعْيُنٍ جَزَآءًۢ بِمَا كَانُوا۟ يَعْمَلُونَ ফালা-তা‘লামুনাফছুম মাউখফিয়া লাহুম মিন কুররাতি আ‘ইউনিন জাঝাআম বিমা-কানূইয়া‘মালূন।
কেউ জানে না তার জন্যে কৃতকর্মের কি কি নয়ন-প্রীতিকর প্রতিদান লুক্কায়িত আছে। Now no person knows what delights of the eye are kept hidden (in reserve) for them - as a reward for their (good) deeds.
18 أَفَمَن كَانَ مُؤْمِنًا كَمَن كَانَ فَاسِقًا لَّا يَسْتَوُۥنَ আফামান কা-না মু’মিনান কামান কা-না ফা-ছিকাল লা-ইয়াছতাউন।
ঈমানদার ব্যক্তি কি অবাধ্যের অনুরূপ? তারা সমান নয়। Is then the man who believes no better than the man who is rebellious and wicked? Not equal are they.
19 أَمَّا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّٰلِحَٰتِ فَلَهُمْ جَنَّٰتُ ٱلْمَأْوَىٰ نُزُلًۢا بِمَا كَانُوا۟ يَعْمَلُونَ আম্মাল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ফালাহুম জান্না-তুল মা’ওয়া- নুঝুলাম বিমা-কা-নূইয়া‘মালূন।
যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাদের জন্যে রয়েছে তাদের কৃতকর্মের আপ্যায়নস্বরূপ বসবাসের জান্নাত। For those who believe and do righteous deeds are Gardens as hospitable homes, for their (good) deeds.
20 وَأَمَّا ٱلَّذِينَ فَسَقُوا۟ فَمَأْوَىٰهُمُ ٱلنَّارُ كُلَّمَآ أَرَادُوٓا۟ أَن يَخْرُجُوا۟ مِنْهَآ أُعِيدُوا۟ فِيهَا وَقِيلَ لَهُمْ ذُوقُوا۟ عَذَابَ ٱلنَّارِ ٱلَّذِى كُنتُم بِهِۦ تُكَذِّبُونَ ওয়া আম্মাল্লাযীনা ফাছাকূফামা’ওয়া-হুমুন্না-রু কুল্লামাআরা-দূ আইঁ ইয়াখরুজূ মিনহা-উ‘ঈদূফীহা-ওয়াকীলা লাহুম যূকূ‘আযা-বান্না-রিল্লাযী কুনতুম বিহী তুকাযযিবূন।
পক্ষান্তরে যারা অবাধ্য হয়, তাদের ঠিকানা জাহান্নাম। যখনই তারা জাহান্নাম থেকে বের হতে চাইবে, তখনই তাদেরকে তথায় ফিরিয়ে দেয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, তোমরা জাহান্নামের যে আযাবকে মিথ্যা বলতে, তার স্বাদ আস্বাদন কর। As to those who are rebellious and wicked, their abode will be the Fire: every time they wish to get away therefrom, they will be forced thereinto, and it will be said to them: "Taste ye the Penalty of the Fire, the which ye were wont to reject as false."
21 وَلَنُذِيقَنَّهُم مِّنَ ٱلْعَذَابِ ٱلْأَدْنَىٰ دُونَ ٱلْعَذَابِ ٱلْأَكْبَرِ لَعَلَّهُمْ يَرْجِعُونَ ওয়ালানুযীকান্নাহুম মিনাল ‘আযা-বিল আদনা-দূনাল ‘আযা-বিল আকবারি লা‘আল্লাহুম ইয়ারজি‘ঊন।
গুরু শাস্তির পূর্বে আমি অবশ্যই তাদেরকে লঘু শাস্তি আস্বাদন করাব, যাতে তারা প্রত্যাবর্তন করে। And indeed We will make them taste of the Penalty of this (life) prior to the supreme Penalty, in order that they may (repent and) return.
22 وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّن ذُكِّرَ بِـَٔايَٰتِ رَبِّهِۦ ثُمَّ أَعْرَضَ عَنْهَآ إِنَّا مِنَ ٱلْمُجْرِمِينَ مُنتَقِمُونَ ওয়া মান আজলামুমিম মান যুক্কিরা বিআ-য়া-তি রাব্বিহী ছুম্মা আ‘রাদা ‘আনহা- ইন্না-মিনাল মুজরিমীনা মুনতাকিমূন।
যে ব্যক্তিকে তার পালনকর্তার আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশ দান করা হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার চেয়ে যালেম আর কে? আমি অপরাধীদেরকে শাস্তি দেব। And who does more wrong than one to whom are recited the Signs of his Lord, and who then turns away therefrom? Verily from those who transgress We shall exact (due) Retribution.
23 وَلَقَدْ ءَاتَيْنَا مُوسَى ٱلْكِتَٰبَ فَلَا تَكُن فِى مِرْيَةٍ مِّن لِّقَآئِهِۦ وَجَعَلْنَٰهُ هُدًى لِّبَنِىٓ إِسْرَٰٓءِيلَ ওয়া লাকাদ আ-তাইনা-মূছাল কিতা-বা ফালা-তাকুন ফী মিরইয়াতিম মিললিকাইহী ওয়া জা‘আলনা-হু হুদাল লিবানীইসরাঈল।
আমি মূসাকে কিতাব দিয়েছি, অতএব আপনি কোরআন প্রাপ্তির বিষয়ে কোন সন্দেহ করবেন না। আমি একে বনী ইসরাঈলের জন্যে পথ প্রদর্শক করেছিলাম। We did indeed aforetime give the Book to Moses: be not then in doubt of its reaching (thee): and We made it a guide to the Children of Israel.
24 وَجَعَلْنَا مِنْهُمْ أَئِمَّةً يَهْدُونَ بِأَمْرِنَا لَمَّا صَبَرُوا۟ وَكَانُوا۟ بِـَٔايَٰتِنَا يُوقِنُونَ ওয়া জা‘আলনা-মিনহুম আইম্মাতাইঁ ইয়াহদূ না বিআমরিনা-লাম্মা-সাবারূ ওয়া কা-নূ বিআ-য়া-তিনা-ইঊকিনূন।
তারা সবর করত বিধায় আমি তাদের মধ্য থেকে নেতা মনোনীত করেছিলাম, যারা আমার আদেশে পথ প্রদর্শন করত। তারা আমার আয়াতসমূহে দৃঢ় বিশ্বাসী ছিল। And We appointed, from among them, leaders, giving guidance under Our command, so long as they persevered with patience and continued to have faith in Our Signs.
25 إِنَّ رَبَّكَ هُوَ يَفْصِلُ بَيْنَهُمْ يَوْمَ ٱلْقِيَٰمَةِ فِيمَا كَانُوا۟ فِيهِ يَخْتَلِفُونَ ইন্না রাব্বাকা হুওয়া ইয়াফসিলু বাইনাহুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ফীমা-কা-নূ ফীহি ইয়াখতালিফূন।
তারা যে বিষয়ে মত বিরোধ করছে, আপনার পালনকর্তাই কেয়ামতের দিন সে বিষয়ে তাদের মধ্যে ফয়সালা দেবেন। Verily thy Lord will judge between them on the Day of Judgment, in the matters wherein they differ (among themselves)
26 أَوَلَمْ يَهْدِ لَهُمْ كَمْ أَهْلَكْنَا مِن قَبْلِهِم مِّنَ ٱلْقُرُونِ يَمْشُونَ فِى مَسَٰكِنِهِمْ إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَءَايَٰتٍ أَفَلَا يَسْمَعُونَ আওয়া লাম ইয়াহদিলাহুম কাম আহলাকনা-মিন কাবলিহিম মিনাল কুরূনি ইয়ামশূনা ফী মাছাকিনিহিম ইন্না ফী যা-লিকা লাআ-য়া-তিন আফালা-ইয়াছমা‘ঊন।
এতে কি তাদের চোখ খোলেনি যে, আমি তাদের পূর্বে অনেক সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছি, যাদের বাড়ী-ঘরে এরা বিচরণ করে। অবশ্যই এতে নিদর্শনাবলী রয়েছে। তারা কি শোনে না? Does it not teach them a lesson, how many generations We destroyed before them, in whose dwellings they (now) go to and fro? Verily in that are Signs: Do they not then listen?
27 أَوَلَمْ يَرَوْا۟ أَنَّا نَسُوقُ ٱلْمَآءَ إِلَى ٱلْأَرْضِ ٱلْجُرُزِ فَنُخْرِجُ بِهِۦ زَرْعًا تَأْكُلُ مِنْهُ أَنْعَٰمُهُمْ وَأَنفُسُهُمْ أَفَلَا يُبْصِرُونَ আওয়া লাম ইয়ারাও আন্না-নাছূকুল মাআ ইলাল আরদিল জুরুঝি ফানুখরিজুবিহী ঝার‘আন তা’কুলুমিনহু আন‘আ-মুহুম ওয়া আনফুছুহুম আফালা-ইউবসিরূন।
তারা কি লক্ষ্য করে না যে, আমি উষর ভূমিতে পানি প্রবাহিত করে শস্য উদগত করি, যা থেকে ভক্ষণ করে তাদের জন্তুরা এবং তারা কি দেখে না? And do they not see that We do drive rain to parched soil (bare of herbage), and produce therewith crops, providing food for their cattle and themselves? Have they not the vision?
28 وَيَقُولُونَ مَتَىٰ هَٰذَا ٱلْفَتْحُ إِن كُنتُمْ صَٰدِقِينَ ওয়া ইয়াকূলূনা মাতা-হা-যাল ফাতহুইন কনতুম সা-দিকীন।
তারা বলে তোমরা সত্যবাদী হলে বল; কবে হবে এই ফয়সালা? They say: "When will this decision be, if ye are telling the truth?"
29 قُلْ يَوْمَ ٱلْفَتْحِ لَا يَنفَعُ ٱلَّذِينَ كَفَرُوٓا۟ إِيمَٰنُهُمْ وَلَا هُمْ يُنظَرُونَ কুল ইয়াওমাল ফাতহিলা-ইয়ানফা‘উল্লাযীনা কাফারূঈমা-নুহুম ওয়ালা-হুম ইউনজারূন।
বলুন, ফয়সালার দিনে কাফেরদের ঈমান তাদের কোন কাজে আসবে না এবং তাদেরকে অবকাশ ও দেয়া হবে না। Say: "On the Day of Decision, no profit will it be to Unbelievers if they (then) believe! nor will they be granted a respite."
30 فَأَعْرِضْ عَنْهُمْ وَٱنتَظِرْ إِنَّهُم مُّنتَظِرُونَ ফাআ‘রিদ‘আনহুম ওয়ানতাজির ইন্নাহুম মুনতাজিরূন।
অতএব আপনি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন এবং অপেক্ষা করুন, তারাও অপেক্ষা করছে। So turn away from them, and wait: they too are waiting.

$ok={Accept !} $days={365}

Our website uses cookies to improve your experience. Learn more
Accept !